Search This Blog

Wednesday, November 21, 2018

ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হলে তিন করণীয়

থ্রিডি প্রিন্টে ফেসবুকের লোগো। ছবি : রয়টার্স
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক বড় ধরনের হ্যাকিংয়ের শিকার হয়েছে। এর পাঁচ কোটি ইউজারের (ব্যবহারকারী) অ্যাকাউন্টের তথ্য বেহাত করে নিয়েছে দুর্বৃত্ত হ্যাকাররা। এমন পরিস্থিতিতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ব্যবহারকারীদের সতর্ক করতে তিনটি করণীয় বাতলে দিয়েছে।
শুক্রবার ফেসবুক জানিয়েছে, আক্রান্ত পাঁচ কোটি অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে এবং বাড়তি আরো চার কোটি অ্যাকাউন্টে সতর্কতাস্বরূপ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কেউ যদি তাঁর অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কায় থাকে তবে তাদের জন্য তিনটি পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
লগইন ডিভাইস চেক করুন
কেউ আপনার অ্যাকাউন্টে অনুপ্রবেশ করেছে কি না তা বোঝার সবচেয়ে মোক্ষম উপায় হচ্ছে লগইন ডিভাইসগুলো দেখা। কোন কোন পিসি, ট্যাব অথবা মোবাইল থেকে আপনি লগইন করেছেন তা এখানে গেলে দেখতে পাবেন, অপরিচিত কোনো ডিভাইস দেখলে রিমুভ বাটনে ক্লিক করে দিতে হবে।
আপনার অ্যাকাউন্টের সেটিংস অপশনে গিয়ে ‘সিকিউরিটি অ্যান্ড লগইন’ পাতায় ক্লিক করলে যেসব ডিভাইস থেকে আপনি ফেসবুকে প্রবেশ করেছিলেন সেগুলোর তালিকা আসবে। দিন-তারিখসহ অনেক ক্ষেত্রে লোকেশনও দেখাবে। সেখানে যদি কোনো অপরিচিত ডিভাইস দেখতে পান যেটি দিয়ে আপনি ফেসবুকে প্রবেশ করেননি সেটি ‘রিমুভ’‌ বা লগআউট‌ করে দিন।
পাসওয়ার্ড বদলে নিতে পারেন
ফেসবুক বলছে, তারা আক্রান্ত অ্যাকাউন্টগুলোকে ঝুঁকিমুক্ত করতে সক্ষম হয়েছে। অতএব কারো পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের বাধ্যবাধকতা নেই। তবে কেউ যদি দুর্বল পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখেন অথবা দেখে থাকেন অপরিচিত কোনো ডিভাইস থেকে কেউ আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করে তাহলে বদলে নিতে পারেন পাসওয়ার্ডটি। একটু জটিল ধরনের পাসওয়ার্ড দিয়ে দিন। দিতে পারেন প্রিয় কোনো বাক্যের সংক্ষিপ্ত রূপ। তবে পাসওয়ার্ড জটিল করতে সংখ্যা এবং ছোট হাতের বড় হাতের হরফ মিলিয়ে পাসওয়ার্ডটি দিতে পারেন।
লাস্টপাসের মতো পাসওয়ার্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন। তাতে জটিল ভিন্ন ভিন্ন জটিল পাসওয়ার্ড হলে তা মনে রাখতে সমস্যা হয়, এজন্য অ্যাপ ব্যবহার ভালো উপায় হতে পারে।
‘টু ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন‌’ চালু করে রাখুন
অন্যান্য অনেক সাইটের মতো ফেসবুকেরও রয়েছে দুই স্তরের তথ্য যাচাইয়ের পর প্রবেশের পদ্ধতি। এতে শুধু পাসওয়ার্ডে কাজ হবে না, পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর আপনার মোবাইল ফোনে একটি বার্তায় ফেসবুক সঙ্গে সঙ্গে একটি কোড পাঠাবে, ওই কোডটি দিতে পারলেই আপনি ফেসবুকে প্রবেশ করতে পারবেন। আপনার ফোন যেহেতু আপনার কাছে, অন্য কারো ক্ষেত্রে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশর সুযোগ থাকছে না।

Wednesday, August 29, 2018

ক্যারিয়ার শিক্ষা।






ডঃ এম. আতাউর রহমান, চেয়ারম্যান
ম্যানেজমেন্ট বিভাগ
ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়


ক্যারিয়ার শিক্ষা প্রতিটি মানুষের জন্য অত্যাবশ্যক। ক্যারিয়ার মানুষকে প্রতিষ্ঠিত করে, তাকে তার কর্মক্ষেত্রে অবদান রাখতে সাহায্য করে এবং

ভাইবা বোর্ডে ৪০ টি কমন প্রশ্ন।






চাকরি খুঁজছেন? সরকারি কিংবা বেসরকারি যেকোন প্রতিষ্ঠানে চাকরি পেতে হলে ইন্টারভিউ বোর্ডের মুখোমুখি আপনাকে হতেই হবে

Monday, August 27, 2018

প্রাইমারি পরিক্ষা সাজেশন ২০১৮



বাংলা
১. ‘সংবাদ প্রভাকর’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাত সম্পাদক কে ছিলেন?
ক) ঈশ্বর চন্দ্র গুপ্ত *
খ) ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর
গ) সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
ঘ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

Sunday, August 26, 2018

একটি সফলতার গল্প।

প্রতিদিন আমাদের সাইটে কয়েক কোটি ক্রেতা প্রবেশ করেন। আমরা চীনে প্রায় ১৪ মিলিয়ন নতুন চাকরি তৈরি করেছি। আমাদের শুরুটা ছিল মাত্র ১৮ জন মানুষ দিয়ে। এখন আমরা ৩০ হাজার মানুষ কাজ করি। ছোট একটি রুম থেকে শুরু করে আমাদের এখন কয়েক গুণ বড় অফিস হয়েছে। ১৫ বছর আগে আমরা কিছুই ছিলাম না। ১৫ বছর আগের কথা ভাবলে আমরা এখন বেশ বড় কোম্পানি, কিন্তু আগামী ১৫ বছর পরের কথা চিন্তা করলে আমরা এখনো শিশু, ছোট বাচ্চা। আমার বিশ্বাস, ১৫ বছর পর মানুষ ই-কমার্সের কথা ভুলে যাবে। তাদের কাছে ই-কমার্সের অস্তিত্ব বিদ্যুতের মতো স্বাভাবিক মনে হবে।

আমাদের কোম্পানি আলিবাবার আইপিওর মূল্যের পরিমাণ বেশ ছোটই, মাত্র ২৫ বিলিয়ন। আমরা সারা পৃথিবীর অন্যতম বড় মার্কেট ক্যাপিটাল কোম্পানি এখন। আমার দল আর আমাকে আমি মাঝেমধ্যেই বলি, এটা কি সত্য কিছু? আমরা ততটা বড় নই, যতটা দেখায়। বছর খানেক আগেও মানুষ বলত, আলিবাবার ব্যবসার মডেল ভয়ংকর। আমাদের চেয়ে অ্যামাজন ভালো, গুগল অসাধারণ বলে সবাই ভাবত। আসলে তখন আলিবাবার মতো ব্যবসার মডেল যুক্তরাষ্ট্রে ছিল না বলেই আমাদের নিয়ে সবাই এমনটা বলত। আমি নিজেকে ও অন্যদের বলতাম, লোকজন যা ভাবে, আমরা তার চেয়ে ভালো। কিন্তু এখন সবাই বদলে গেছে, আমাদের অনেক বড় বলে ভাবে সবাই। আমি সবাইকে বলতে চাই, আমরা বড় কেউ নই। আমরা ১৫ বছরে পা রাখা একটি কোম্পানি মাত্র। এই কোম্পানির জন্য ২৭ বা ২৮ বছরের কিছু তরুণ এমন কিছু কাজ করছেন, যা কিনা মানুষ এর আগে কখনো চেষ্টা করেনি।
১৯৬৪ সালে আমার জন্ম। চীনে তখন সবে সাংস্কৃতিক আন্দোলন শেষ হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য যে পরীক্ষা দিতে হয়, আমি সেখানে তিনবার ফেল করেছিলাম। আমি আরও অনেকবারই ফেল করেছি। প্রাইমারি স্কুলে পরীক্ষার সময় দুবার ফেল করেছিলাম। মাধ্যমিক স্কুলেও তিনবার ফেল করেছি। আমার শহর হাংজুতে মাত্র একটি মাধ্যমিক স্কুল ছিল। বেশ খারাপ ছাত্র ছিলাম দেখে আমাদের প্রাথমিক স্কুল থেকে পড়া কাউকে মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তি করতে চাইত না কেউ। বারবার ভর্তিতে প্রত্যাখ্যাত হয়ে বেশ উপকারই হয়েছিল আমার!
এখনো আমাকে মানুষ প্রত্যাখ্যান করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগে আমি চাকরির জন্য চেষ্টা করেছিলাম। সেখানেও আমাকে ৩০ বারের মতো প্রত্যাখ্যাত হতে হয়। যখন চীনে কেএফসি আসে, তখন ২৪ জন লোক চাকরির জন্য আবেদন করেন। সেখানে ২৩ জন মানুষ চাকরির সুযোগ পান। শুধু একজনই বাদ পড়েন, সেই মানুষটি আমি। এমনও দেখা গেছে, পাঁচজন মানুষের মধ্যে চারজনের চাকরি হয়েছে, আর বাকি একজন আমি নেই। প্রত্যাখ্যানের পর প্রত্যাখ্যানই দেখেছি আমি। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্যও আবেদন করেছিলাম, সেখানে আমাকে প্রত্যাখ্যান করা হয়। ১০ বার লিখেছিলাম, ‘আমি ভর্তি হতে চাই।’ ১০ বার আবেদন করেছি, আর প্রতিবারেই প্রত্যাখ্যাত হয়েছি।
আমি ১২–১৩ বয়স থেকে ইংরেজি শেখা শুরু করি। চীনে তখন ইংরেজি শেখার সুযোগ ছিল না। কোনো ইংরেজি বইও পাওয়া যেত না। আমি যে হোটেলে বিদেশি পর্যটক আসত, সেখানে গিয়ে বিনে পয়সায় পর্যটকদের গাইডের কাজ করতাম। এরপর নয় বছর এই কাজ করে গেছি। তাতেই আমি পশ্চিমা ঢঙে ইংরেজি বলা শিখেছি। বিদেশি পর্যটকদের সঙ্গে ঘোরাফেরা আমার মনকে অনেক বড় করে দিয়েছে। স্কুল আর মা-বাবার কাছ থেকে যা শিখতাম, আর পর্যটকদের কাছ থেকে যা জানতাম, তা ছিল ভিন্ন। সে জন্যই আমি নিজের জন্য ভিন্ন এক অভ্যাস গড়ে তুলি নিজের মধ্যে। আমি যা দেখি, যা পড়ি, তা মন দিয়ে পড়ি-চিন্তা করি।
১৯৯৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পরে সিয়াটলে আমি প্রথম ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পাই। ইন্টারনেটের গতি ছিল তখন ভীষণ ধীর। আমার বন্ধু আমাকে কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ দেয়। ভয়ে কম্পিউটার স্পর্শ করিনি সেদিন। চীনে কম্পিউটারের দাম ছিল অনেক, নষ্ট হয়ে গেলে তখন দাম দিতে পারতাম না। বন্ধুর উৎসাহে ইন্টারনেটে সার্চ করি। সেবারই প্রথম ই-মেইল শব্দটি শুনি।
আমি ইন্টারনেটভিত্তিক কিছু করার চেষ্টা শুরু করি। সেই সময়টায় বেশ জনপ্রিয় একটি নাম ছিল ইয়াহু। আমাদের কোম্পানির নাম আলিবাবা দিতে চেয়েছিলাম। ১০ থেকে ২০ জনের বেশি মানুষকে জিজ্ঞেস করি, আলিবাবাকে তারা চিনে নাকি? সবাই বলেছিল ‘হ্যাঁ’। ‘আলিবাবা ও ৪০ চোর’ গল্পের কারণে সবাই আলিবাবাকে চিনে। তাই আমি এই নামই গ্রহণ করি।
শুরু থেকেই আমরা অনলাইনে বিশ্বাসের একটি জায়গা তৈরির চেষ্টা করে যাচ্ছি। মানুষ একে অন্যকে কম বিশ্বাস করে। এমন একটা পরিস্থিতিতে আমরা প্রতিদিন ৬০ মিলিয়ন বার লেনদেন করি। অনলাইনে মানুষ একজন আরেকজনকে চেনে না। আমি আপনাকে চিনি না, কিন্তু আমি আপনাকে পণ্য পাঠাই। আপনি আমাকে চিনেন না, কিন্তু আপনি আমাকে টাকা ঠিকই পাঠান। বিশ্বাসের জায়গাটা বড় করার চেষ্টা করে যাচ্ছি।
আলিবাবার সাফল্যের অন্যতম লুকানো সূত্র হচ্ছে আমাদের এখানে অনেক নারী কাজ করেন। শুধু আলিবাবায় ৪৭ শতাংশ কর্মী হচ্ছেন নারী। আমাদের সব অফিস মিলিয়ে ৫৩ শতাংশ কর্মী নারী। আমাদের ম্যানেজমেন্টে ৩৩ শতাংশ হচ্ছেন নারী, আ

Saturday, August 25, 2018

ক্যারিয়ার কি?

জীবন বাঁচানোর জন্য জীবিকা হিসাবে মানুষ কোন না কোন কাজ করে থাকে। এই কাজ করার মাধ্যমেই মানুষ কোন একটি বিষয়ে নিজেকে দক্ষ করে জীবিকার পথ হিসেবে তা বেছে নেয়। জীবিকার পথ হিসেবে মানুষ যে পন্থাকে বেছে নেয় তাই মূলত তার ক্যারিয়ার যেমন একজন ডাক্তার তার জীবিকা হিসেবে ডাক্তারি করে থাকেন। এখানে ডাক্তারি করাটাকে তিনি ক্যারিয়ার হিসেবে নিয়েছেন। আর এজন্য তিনি কোন হাসপাতালে কাজ করেন। সুতরাং আরেকটি বিষয় এখানে চলে আসে যে, কাজ করা আর ক্যারিয়ার এ দুটি বিষয় পরষ্পর সম্পর্ক যুক্ত হলেও একই বিষয় নয়। মূলত মানুষ তার ক্যারিয়ার ঠিক করতে বা লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের কাজ করে থাকে।

আরও একটি উদাহরণ দিয়ে বলা যায়- একজন ছাত্র কোন একটি সাধারন বিষয়ে গ্রাজুয়েশন বা স্নাতক করার পর হয়ত কোন প্রতিষ্ঠানে মার্কেটিং বিভাগে চাকরি নিলেন। কিন্ত এ সময়ে তার ক্যারিয়ার কে মার্কেটিং বলাটা ঠিক হবে না। কারণ এক বছর পর তিনি হয়তো অন্য একটি কোম্পানীতে সেলস বা বিক্রয় বিভাগে অথবা হিসাবরক্ষণ বিভাগে চাকরি নিলেন। এভাবে কয়েক বছর কাজ করার পর তিনি সিদ্ধান্ত নিতে পারেন যে তিনি কোন বিভাগে নিজেকে দক্ষ করবেন এবং পরবর্তীকালে সে বিষয়েই নিজের ক্যারিয়ার তৈরী করবেন বা সে বিষয়েই উচ্চপদ গ্রহণ করবেন। এ সময়ে তিনি তার ক্যারিয়ারের একটি প্রথম এবং প্রধান ধাপ অতিক্রম করবেন। সুতরাং আমরা বলতে পারি যে, ক্যারিয়ারের জন্য আমাদেরকে বিভিন্ন পর্যায়ে কাজ করতে হয়। এ অবস্থায় পরবর্তীকালে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে, কোন পন্থা বা বিষয়কে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেয়া যেতে পারে।

এ সিদ্ধান্ত নেয়ার অন্যতম উপায় হচ্ছে ক্যারিয়ার পরিকল্পনা। একজন ব্যক্তি যত শুরু থেকে তার ক্যারিয়ার পরিকল্পনা করতে পারবেন তিনি তত তাড়াতাড়ি সেই লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন। ক্যারিয়ার পরিকল্পনার জন্য যে বিষয়টি দরকার তা হলো, সাফল্য সম্পর্কে ধারণা থাকা।

Saturday, July 21, 2018

সাম্প্রতিক: ২০১৭ সালে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা থেকে ৩০টি প্রশ্ন ও উত্তর




# প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে কতটি চুক্তি ও সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিত হয়?

উত্তরঃ চুক্তি ১১ টি ও সমঝোতা ২৪ টি

Tuesday, July 3, 2018

বিড়াল সর্মপকে দারুন মজাদার তথ্য


শহরবাসীদের অনেকেই পোষা প্রাণী হিসেবে বিড়াল পালেন। এটি বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় গৃহপালিত প্রাণী। বিড়াল খুবই আরামপ্রিয় একটি প্রাণী। বাংলাদেশে একে ‘বাঘের মাসি‘ বলে ডাকা হয়।অনেকে বিড়াল পোষেন ইঁদুর মারার জন্য। তাছাড়া দুধ, মাছ, মাংস বিড়ালের প্রিয় খাবার। এরা খুবই নিঃশব্দে চলাফেরা করতে পারে। কারণ এদের পায়ের নীচে খুব নরম মাংসপিণ্ড থাকে।
বিড়াল; ছবিসূত্রঃ rd.com
উৎপত্তি
প্রায় ৯,০০০ বছর পূর্বে প্রাচ্যের কৃষকেরা সর্বপ্রথম বন্য বিড়ালকে পোষ মানাতে সক্ষম হন। তারই কয়েক শত বছর পর মিশর ছাড়িয়ে সমুদ্রের পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোতে বিড়াল ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে শুধুমাত্র অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ ব্যতীত সর্বত্রই বিড়াল দেখা যায়। চীনে প্রায় ৫,৩০০ বছর পূর্বের কিছু মৃৎশিল্পে চমৎকারভাবে বিড়ালের ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়, যেগুলো আকারে বর্তমানের সাধারণ বিড়ালের মতই। যদিও খ্রিস্টপূর্ব ২৪৬৫-২১৫০ অব্দে বিড়ালকে একটি পবিত্র প্রাণী হিসেবে মানা হতো, তবুও ঐ সময়ে তেমন কেউ বিড়াল পালতো না। বিভিন্ন মন্দিরে বিড়ালের পূজা করা হতো। ইঁদুর ধরে বলে বিড়ালকে অতিপ্রাকৃতিক ক্ষমতার অধিকারী পশু বলে বিবেচনা করা হতো।
মাটির পাত্রে আঁকা বিড়াল; ছবিসূত্রঃ aroundtheworlsin8000days.blog
বিড়াল সম্পর্কে কিছু মজার তথ্য
ঘরোয়া বিড়ালগুলো বন্য বিড়ালের চেয়েও আক্রমণাত্মক হয়ে থাকে । মিশর এবং তার পূর্ববর্তী এলাকার বৃহত্তর গবেষণার মাধ্যমে এই আশ্চর্য তথ্য পাওয়া যায়। বিজ্ঞানীরা ধারণা করে থাকেন বন্য বিড়ালেরা শস্যখাদক ইঁদুর ধরবার তাগিদে বিভিন্ন ক্ষেতে ঘুরে বেড়াতো এবং তখন থেকেই কৃষকেরা এদেরকে বন্ধু ভাবা শুরু করেন। গবেষক ইভা মারিয়া গেইগল বলেন, বিড়াল দুই ধাপে পোষা শুরু হয়। প্রথমে পূর্বাঞ্চলীয় কোনো দেশে এবং তারও অনেক পরে মিশরে। এরপর বিড়ালগুলো জাহাজে জাহাজে ছড়িয়ে পড়ে কারণ তখন জাহাজে মজুদ করা শস্য এবং পণ্য ইঁদুরের কবল থেকে বাঁচাতে একমাত্র কার্যকরী পন্থা ছিল বিড়াল।
বিশ্বাস করা খুবই কষ্টকর এমন নিরীহ দেখতে কোনো প্রাণী শিকারি হতে পারে! ছবিসূত্রঃ imgstocks.com
ইঁদুর ধরা থেকে যেভাবে পোষা প্রাণীতে পরিণত হলো এই বিড়াল
বিড়াল শুরু থেকে এত আদুরে বা অলস ধরণের প্রাণী ছিল না। প্রায় কয়েক হাজার বছর ধরে কৃষক এবং নাবিকদের হয়ে তারা ইঁদুর ধরেছে এবং অনেক অনেক উপকার করে এসেছে। প্রকৃতপক্ষে বিড়ালই মানুষের সঙ্গ বেছে নিয়েছিল। এতে দুই পক্ষেরই লাভ হলো। গবেষণায় আরো জানা যায় যে , প্রায় ২০০ রকম প্রাচীন বিড়ালের মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ পরীক্ষা করে দেখা গেছে এগুলো মূলত পাথুরে যুগ, মিশরের মমি যুগ কিংবা ভাইকিং গ্রেভসের সময়কার।
বিড়াল পুরো ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে রোমান যুগে। মজার ব্যাপার হলো টবি বিড়ালগুলোর উৎপত্তি হয়েছে মধ্যযুগে। এই বিড়ালগুলোর ডিএনএ-তে এমন কিছু জিন পাওয়া গেছে যার কারণে এদের শরীরে নিখুঁত পশমের ডিজাইন থাকে। চতুর্দশ শতাব্দীর শুরুর দিকে পূর্ব তুরষ্কে এই গবেষণা করা হয়। বেশ কয়েক শত বছরের মাঝেই এই বিড়ালগুলো সারা বিশ্বে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। বুদ্ধির দিক থেকে টবি বিড়াল অন্যান্য প্রজাতি থেকে পিছিয়েই আছে বলা যায়। ড. গেইগল আরো বলেন, বিড়াল আসলে প্রথম দিকে খুব কমই সংকরিত হতো যা কুকুরের বৈশিষ্টের সম্পূর্ণ বিপরীত। এছাড়া বিড়াল অনেক বেশি উপকারীও ছিল। কিন্তু বর্তমানে অনেক রকমের সংকর বিড়াল দেখা যায়। যেমন: ব্যাম্বিনো, কর্নিশ রেক্স, পার্সিয়ান ইত্যাদি। বর্তমানে সারা বিশ্বে বিভিন্ন জাতের গৃহপালিত বিড়াল দেখা যায়। এর একটি ছোট্ট তালিকা নিচে দেয়া হলো।
গৃহপালিত বিড়ালের জাত তালিকা
আমেরিকান কার্ল (American Curl); প্রাপ্তিস্থান: যুক্তরাষ্ট্র
আমেরিকান ববটেইল (American Bobtail); প্রাপ্তিস্থান: যুক্তরাষ্ট্র
বারমিল্লা (Burmilla); প্রাপ্তিস্থান: যুক্তরাজ্য
হাইল্যান্ডার (Highlander); প্রাপ্তিস্থান: যুক্তরাষ্ট্র
জাপানিজ ববটেইল (Japanese Bobtail); প্রাপ্তিস্থান: জাপান
কোরিয়ান ববটেইল (Korean Bobtail); প্রাপ্তিস্থান: কোরিয়া
কুরিলিয়ান ববটেইল বা কুরিল দ্বীপের ববটেইল (Kurilian Bobtail, or Kuril Islands Bobtail); প্রাপ্তিস্থান: পূর্ব রাশিয়া ও জাপান
ম্যাঙ্কক্স (Manx); প্রাপ্তিস্থান: যুক্তরাজ্য (আইল্যাণ্ড অব ম্যান)
স্কটিশ ফোল্ড (Scottish Fold); প্রাপ্তিস্থান: যুক্তরাজ্য (স্কটল্যাণ্ড)
মিনস্কিন (Minskin); প্রাপ্তিস্থান: যুক্তরাষ্ট্র
এ্যাবিসিনিয়ান (Abyssinian); প্রাপ্তিস্থান: ইথিওপিয়া
আমেরিকান শর্টহেয়ার (American Shorthair); প্রাপ্তিস্থান: যুক্তরাষ্ট্র
এ্যারাবিয়ান মাউ (Arabian Mau); প্রাপ্তিস্থান: আরব্য দ্বীপসমূহ
অস্ট্রেলিয়ান মিষ্ট (Australian Mist); প্রাপ্তিস্থান: অস্ট্রেলিয়া
এশিয়ান (Asian) মূল নেয়া হয়েছে এশিয়া থেকে
বেঙ্গল (Bengal); গড়ে তোলা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে
বোম্বে (Bombay); প্রাপ্তিস্থান: এশিয়া; গড়ে তোলা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে
বিড়ালের বৈশিষ্ট্য
বিড়াল নিশাচর প্রাণী। বিড়ালের চোখের রেটিনা কুইনাইন নামক একটি পদার্থ দ্বারা আবৃত, যার কারণে এদের চোখ আলোক সংবেদনশীল হয়। এ কারণে রাতের বেলায় আমরা বিড়ালের চোখ জ্বলতে দেখি। বিড়ালের চোখের পর্দা তিনস্তর বিশিষ্ট। এদের ঘ্রাণশক্তি খুবই উন্নত। এরা শুধুমাত্র ঘ্রাণ নিয়ে তারপর খাবার খায়। কোনো বিড়ালের নাকের ভেতরে যদি মাংস বেড়ে যায় অথবা কোন কারণে নাক বন্ধ হয়ে যায়, সেই কয়দিন তারা খাওয়ায় রুচি হারিয়ে ফেলে এবং আস্তে আস্তে রোগা হয়ে যায়। বিড়ালের শ্রবণশক্তি মানুষের তুলনায় ৬ গুণ বেশি। এজন্য এরা কোনো শব্দ শুনলে খুব দ্রুতই ঘাড় মাথা ঘুরিয়ে দেখার চেষ্টা করে এবং খুব সামান্য শব্দেই চমকে যায়।
বিড়াল খুবই আকর্ষণপ্রিয়। লক্ষ্য করলে দেখা যায়, কোনো বাড়িতে যদি একই সাথে একটি ছোট বাচ্চা এবং একটি বিড়াল থাকে, তাহলে বিড়ালটি ওই বাচ্চাটিকে তার প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করে। কারণ স্বভাবতই বাচ্চাটির প্রতি সকলের আদর-যত্ন একটু বেশিই থাকে। আরো একটি মজার বৈশিষ্ট্য হলো, বিড়াল মানুষের কাছে গেলেই বুঝতে পারে সে বিড়াল পছন্দ করে কিনা। বিড়াল পছন্দ করে না এমন মানুষের কাছে এরা খুব একটা ঘেঁষে না।
ধরবেন না আমাকে! ছবিসূত্রঃ maxpires/gitty images
বিড়ালের আরো কিছু অদ্ভুত বৈশিষ্ট্য
১. বিড়াল যদি মেঝেতে খুব গড়াগড়ি খায় তখন আপনাকে বুঝতে হবে সে এই মুহূর্তে কিছুটা সময় চাচ্ছে এবং খেলতে চাচ্ছে। অনেক বিড়াল তার মনিবের বাইরে যাবার সময় এমনটি করে থাকে যাতে তাকেও সাথে নেয়া হয়। এটা দৃষ্টি আকর্ষণ করার এক সুন্দর পদ্ধতি। সত্যিই তো! এভাবে যদি পোষা বিড়ালটি কাছে এসে গড়াগড়ি দেয়, তাহলে তাকে রেখে কি কোথাও যাওয়া সম্ভব?
একে রেখে চলে যাওয়া অসম্ভব! ছবিসূত্রঃ kin-ming-ho/getty-images
২. বিড়াল সবটুকু খাবার শেষ করে না। অনেক সময় ধরে খেয়ে খাবারের কিছু অংশ বাঁচিয়ে রাখে। মজার ব্যাপার হলো এমনটি সে তার মনিব থেকেই শিখে। যে সকল বাড়িতে মনিব তার বেঁচে যাওয়া খাবার থেকে বিড়ালকে খেতে দেয়, সেই সকল বাড়িতেই বিড়ালগুলো নিজের খাবার মনিবের জন্য বাঁচিয়ে রাখতে শেখে।
আমি সবটুকু খাবো না; ছবিসূত্রঃ volanthevist.kitty
৩. বিড়াল সাধারণত মাংসাশী প্রাণী। কিন্তু যখন ঘাস পাতা খেতে শুরু করে তখন খুব অদ্ভুত লাগে তাই না? আসলে বিড়ালের ঘাস খাবার পেছনে কারণ হলো এরা ঘাস থেকে এক ধরণের ভিটামিন পায় । কখনো কখনো নিজের গা চুলকাতে গিয়ে মুখে জড়িয়ে যাওয়া পশম ছাড়াতেও এরা ঘাসের সাহায্য নেয় ।
ঘাস থেকে এরা ভিটামিন পায়; ছবিসূত্রঃ annfrau/getty images
৪. অনেক সময় দেখা যায় বিড়াল তার পা আরেক বিড়ালের গায়ে অথবা মেঝেতে পিষছে। এর কারণ হলো তারা অন্য বিড়ালের প্রতি যত্ন বা মমতা দেখায় অথবা নিজের পায়ের রক্তসঞ্চালন ঠিক রাখতে এরা এমন করে থাকে। অনেক সময় বাচ্চা বিড়াল তার মায়ের বুকের দুধ ঠিকমত না পেলে তখন মায়ের গায়ে এভাবে পা ঘষতে থাকে।
বিছানায় পা ঘষা বিড়াল; ছবিসূত্রঃ winsor.cat_lovers/getty images
৫. বিড়ালেরা ফোনের প্রতি আসক্ত। যারা বিড়াল পালেন, তারা লক্ষ্য করে থাকবেন ফোনটি বেজে উঠলেই বাড়ির বিড়ালটি সবার আগে দৌড়ে ফোনের কাছে চলে যায়। এর কারণ হলো কৌতুহল। এরা বোঝার চেষ্টা করে আসলে ফোনে কীভাবে কথা বলা যায় অথবা কার সাথে কথা বলা যায় কিংবা কাউকে দেখা যাচ্ছে না তবুও মনিব কার সাথে কথা বলছে। এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই বিড়াল সাধারণত ফোনের কাছে সবার আগে দৌড়ে যায়। তাছাড়া এরা আরও লক্ষ্য করে যে ফোনে কথা বলার সময় তাদের প্রতি মনিবের মনোযোগ কিছুটা কমে যায়। তাই মনোযোগ কেড়ে নেয়া উৎসটি তারা নিজেরাই এত আগ্রহ নিয়ে দেখে।
এদিকে কেন এত মনোযোগ? ছবিসূত্রঃ caoWei images
বিড়াল নিয়ে যত গবেষণা করা হবে ততই এর সম্পর্কে আরও নতুন নতুন তথ্য বেরোবে। মানুষের চেয়েও বিড়াল যেন বেশিই রহস্যময় প্রাণী।

বৈজ্ঞানিক কিছু অবাক হওয়ার মত মজাদার গবেষণা!


আমরা সকলেই জানি, বিজ্ঞান আমাদের জীবনযাত্রার মান আরও উন্নত করে তুলেছে। আমরা সকলেই তাদের অনেক সম্মান করি। আমরা বিজ্ঞানিদের কাছে ঋণীও বটে। তবে তাদের মাঝে কেউ কেউ এমন আছে, যারা কিছু অপ্রয়োজনীয় ও মজাদার বিষয় নিয়ে গবেষণা করে।

পৃথিবীর এই মজাদার তথ্যগুলো হয়ত আপনার অজানাই থেকে যেত। যদি তারা এ নিয়ে গবেষণা না করত। আসুন জেনে নেয়া যাক সেই অপ্রয়োজনীয় মজাদার তথ্য-

১। ললিপপ এর মাঝে যেতে ১০০০ বার চাটতে হয়:
একটি স্বাভাবিক মাপের ললিপপ খেতে বাচ্চাদের ১০০০ বার চাটতে হয়। নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সম্প্রতিক এক গবেষণায় তাই পাওয়া গেছে।

২। চকলেট খেয়ে আপনি নোবেল পুরস্কার পেতে পারেন:
নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অফ মেডিসিন পত্রিকায় ছাপানো হয় যে, নিউইয়র্ক এর রোজভেল্ট হাসপাতাল এর কারডিওলজিস্ট ডাক্তার ফ্রাঞ্জ এইচ মেসারলি বলেন, বেশি

বেশি চকলেট খেলে আপনি নোবেল পুরস্কার পেতে পারেন। কিন্তু আমাদের মা-বাবা বলেন, চকলেট খাওয়া যাবে না কারন এতে আমাদের দাঁত নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

৩। ঘোড়া গাজরের তুলনায় কলা বেশি পছন্দ করে:
সাউথাম্পটন ইউনিভার্সিটির “অ্যাপলাইড অ্যানিম্যাল বিহাভিয়ার” বিভাগের গবেষক, দেবরাথ গুডউইন ঘোড়া নিয়ে গবেষণা কালে এই মজাদার তথ্যটি উদ্ভাবন করেন।

৪। নারীরা পুরুষদের দাড়ি রাখা পছন্দ করে না:
হ্যাঁ, সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এমন্টিই দেখা গেছে যে, বেশিরভাগ নারী পুরুষদের গোঁফ রাখা পছন্দ করে না। কারন, এতে তাদের আরও গম্ভীর, বেশি বয়সী ও আক্রমণাত্মক মনে হয়।

৫। বিশ্রামের ফলে ওজন বাড়ে:
আমরা প্রায় সবাই এ কথাটি বিশ্বাস করি যে, বসে থাকলে ওজন বাড়ে। টেল আভিভ ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় এটি এখন প্রমানিত। শরীরের মেদগুলো বসে থাকা অবস্থায় আরও বেশি বৃদ্ধি পায়। তাই বসে থাকার চেয়ে ঘুরাঘুরি করা ভাল।

৬। হেরিং মাছ ফারটিং এর মাধ্যমে যোগাযোগ করে:
যুক্তরাজ্যের এক গবেষণায় পাওয়া গেছে যে, ফারটিং মাছ যখন একসাথে চলাচল করে তখন তাদের শরীর থেকে বায়ু বের হয় এবং অনেক জোরে শব্দ হয়। বিজ্ঞানীদের মতে, এভাবেই তারা যোগাযোগ করে থাকে।

৭। ভুট্টা তৈরির সময় আওয়াজ হবার কারন:
বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, ভুট্টা তৈরির সময় পপ করে শব্দ হয় কেন। কারন, ভুট্টাতে যে পানি রয়েছে তা বাষ্প হয়ে যাবার পর তাতে আওয়াজটি হয়।
এই সকল গবেষণার কোন কার্যকরী ভিত্তি নেই। তবুও মজার জন্যও বিভিন্ন গবেষণা করেন বিজ্ঞানীরা।

Tuesday, June 26, 2018

আর্জেন্টিনা বাসীকে মেসির চিঠি দেখলে অবাক হবেন।







.
এই চিঠি তোমাকে লিখছি বটে, কিন্তু তা খামবন্দি করে রেখে দিচ্ছি এখন। যদি বিশ্বকাপ জিততে পারি, তাহলেই শুধু এটি আকাশি-নীলের ঠিকানায় পাঠাব। নইলে স্মৃতির নীল খামে বন্দি করে রেখে দেব নিজের কাছে। অনেক অনেক অনেক বছর পর আমি যখন বুড়ো হয়ে যাব, থিও-মাতেও-সিরো বড়

Sunday, June 24, 2018

দ্বিতীয় রাউন্ডে এবার মুখোমুখি ব্রাজিল-জার্মানি, ফ্রান্স-আর্জেন্টিনা?

দ্বিতীয় রাউন্ডে এবার মুখোমুখি ব্রাজিল-জার্মানি, ফ্রান্স-আর্জেন্টিনা? শেষ মূহূর্তে যদি অন্যরকম কিছু না ঘটে তাহলে দ্বিতীয় রাউন্ডেই ব্রাজিল-জার্মানি ও ফ্রান্স-আর্জেন্টিনার দেখা হচ্ছে। ফুটবলীয় সমীকরণ ভক্তরা দেখবে জমজমাট

কেন বিশ্বমঞ্চে আর্জেন্টিনা বারবার রেফারির দোষে হারে ? চলুন উত্তর খুজি



গতরাতে মেসি খেলতে নেমেই কেমন মনমরা৷ জাতীয় সঙ্গীত চলাকালেও হাত রাখেন মুখে৷ এরপর পুরো ম্যাচে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। আইসল্যান্ডের বিরুদ্ধেও সপ্রতিভ ছিলেন৷ গতরাতে কী হয়েছিল! এবার বিভিন্ন কারণেই আর্জেন্টিনা ফুটবল টিম মিডিয়ার ফোকাসে। ইসরায়েলের সাথে প্রীতি ম্যাচ

Saturday, June 23, 2018

রাশিয়া বিশ্বকাপ ২০১৮: খেলা শেষে জাপান সমর্থকরাই পরিষ্কার করলো স্টেডিয়াম ।


বিশ্বকাপে উত্তেজনাপূর্ণ কোন ম্যাচ শেষ হওয়ার পর গ্যালারির আসনগুলোতে সাধারণত উচ্ছিষ্ট খাবার, গ্লাস, কাপ, বোতল, প্লাস্টিক ও কাগজের ঠোঙ্গা বা প্যাকেট ইত্যাদি আবর্জনা ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকে।
গতকাল মঙ্গলবার রাতেও রাশিয়ায় মাঠের একই অবস্থা ছিল জাপান ও কলম্বিয়ার ম্যাচের পর। জাপান সমর্থকদের আনন্দ উল্লাস করার কারণ ছিল

দেহ সম্পর্কে ১২টি মজার ও চমকপ্রদ তথ্য ।



মানব দেহ সম্পর্কে জানুন অনেক অজানা কিছু তাই পড়ুন বিস্তারিত দেহ সম্পর্কে ১২টি মজার ও চমকপ্রদ তথ্য, এবং অজানাকে ছাড়িয়ে দিন সবার মাঝে।
১. শুধু হাতের ছাপ নয়, প্রত্যেক মানুষের জিহ্বার ছাপও ভিন্ন।
২. মানবদেহ থেকে প্রতি ঘন্টায় প্রায় ৬০০০০০ (ছয় লক্ষ) চামড়ার কণা ঝরে পড়ে

পৃথিবীর কিছু চমকপ্রদ তথ্য ।

সৌরজগত!! এক রহস্যের নাম। এত বিশাল এর বিস্তৃতি যার খুব কিয়দংশই মানুষ আজ পর্যন্ত জানতে পেরেছে।আমরা যে সৌরজগতে আছি সেই সৌরজগত যে ছায়াপথ বা গ্যালাক্সি তে অবস্থিত সেটাকে বলে আকাশগঙ্গা বা মিল্কিওয়ে। এই সৌরজগতের যে গ্রহ নিয়ে সবচেয়ে বেশি জানা গেছে বলে ধারণা করা হয় সেটি হল

Friday, June 22, 2018

আর্জেন্টিনার দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠার সমিকরণ।


আর্জেন্টিনা
২য় রাউন্ডে ওঠার এখনো সুযোগ আছে আর্জেন্টিনার। সব শেষ হয়ে যায় নি। তবে কঠিন সমীকরণ।

#সমীকরণ_১ : আইসল্যান্ড ও নাইজেরিয়ার মধ্যকার ম্যাচটি যদি ড্র হয় এবং ২৬ জুন আইসল্যান্ডের বিপক্ষে ক্রোয়েশিয়া জয় পায় এবং নাইজেরিয়াকে আর্জেন্টিনা

Thursday, June 21, 2018

২০১৮ বিশ্বকাপের মাসকট জাবিভাকা ।



২০১৮ বিশ্বকাপের মাসকট



২০১৮ বিশ্বকাপের মাসকট হিসেবে নেকড়ে ‘জাবিভাকা’কে বেছে নিয়েছে আয়োজক দেশ রাশিয়া। গতকাল মস্কোয় মাসকটটি আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করা হয়। এক মাস ধরে চলা ভোটাভুটির পর জাবিভাকাকে বেছে নিল রাশিয়া। ভোটাভুটিতে নেকড়ে পেয়েছে

Monday, June 18, 2018

মেসি

লিওনেল মেসি
২০১৪ বিশ্বকাপ। খুব সম্ভবত তাঁর জন্য শেষ এবং সেরা সুযোগও আরাধ্য ট্রফিটায় চুমু এঁকে দেওয়ার। দীর্ঘ ইনজুরি থেকে ফিরে আসা এবং আগামী বিশ্বকাপ নিয়ে লিওনেল মেসি কথা বললেন ফিফা ডটকমের সঙ্গে:

ফিফা ডটকম: আপনার ২০১৩ সালটা কেটেছে উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে।

লিওনেল মেসি: হ্যাঁ, বছরটা সত্যিই একটু অদ্ভুত ছিল। লা লিগার কিছুটা সময়, চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের আগে শত ভাগ ফিট ছিলাম না। মৌসুম শুরুর কিছু সময়ও

Sunday, June 17, 2018

২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দলগুলো।




ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এবার ফিফার অন্তর্ভুক্ত সকল উপযুক্ত দেশ ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছিল। এবারের বাছাইপর্বে ২০৯টি ফিফা সদস্য  নিয়েছে, যেখানে আয়োজক দেশ হিসেবে রাশিয়া পূর্বেই তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছে, যদিও রাশিয়া বাছাইপর্বে অংশ নিয়েছিল। পরবর্তীতে, জিম্বাবুয়ে এবং ইন্দোনেশিয়া তাদের প্রথম ম্যাচ খেলার পূর্বেই বাছাইপর্ব হতে

ভাবিয়া খাইয়ো, খাইয়া ভাবিও না



একফোঁটা মধু মাটিতে পরে আছে, পাশ দিয়ে ছোট্ট একটি পিঁপড়া যাচ্ছিলো । মধুর ঘ্রান নাকে ঢুকতেই থমকে দাঁড়ালো । ভাবলো একটু মধু খাই তারপর না হয় সামনে যাবো । তারপর এক চুমুক খেলো বাহ্ খুব মজাতো, আরেকটু খেয়ে নেই ! আরেক চুমুক খেলো ।
তারপর সামনে চলতে লাগলো । হাটতে হাটতে ঠোঁটে লেগে থাকা মধু চেটে